নিজস্ব প্রতিবেদক
কক্সবাজার শহরে লালদিঘী পাড় আল সিদ্দিক রেস্তোরাঁ ভিতরে ইয়াবা রয়েছে তার কাছে এমন সন্দেহে ভিত্তিতে ইয়াবা ছিনিয়ে নেওয়ার উদ্দেশ্যে মহসিন মানে এক ব্যক্তিকে আটক করে রাখে কিছু শৃংখল যুবক।এসময় মহসিন বলেন তার ভাই নাকি কক্সবাজার জেলা মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা বিষয়টি দৈনিক কক্সবাজার একাত্তর পত্রিকার সাংবাদিক ও অনলাইন নিউজ দিগন্ত খবর ৭১এর একজন প্রতিবেদকের নজরে আসে।ঘটনার জানতে বিষয়টি খতিয়ে দেখতে এগিয়ে এলে দুইজন পালিয় যায় মহসিন নামে ব্যক্তি নিজেকে বিসিএস ক্যাডারের দাবি সেই নিজেকে একজন সরকারী কর্মকর্তা বলে দাবী করেন,এসম তার ভাই পরিচয় দেওয়া কক্সবাজার জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা কামরুজ্জামানকে তার মোবাইল থেকে ফোন করে।কামারুজ্জামান তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে পৌঁছাতেই মহসিনের হাতে থাকা প্লাস্টিকে মুড়ানো কয়েকটি প্যাকেট পানি দিয়ে গিলে খাই বিষয়টি হোটেলে সিসিটিভি ফুটেজ ও প্রতিবেদকের ভিডিওতে উটে আসে।আল সিদ্দিক রেস্তোরাঁ হোটেলে বয় বাবু মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা কামরুজ্জামানকে বলেন মহসিন নাস্তা করার সময়ে প্লাস্টিক মোড়ানো টেবিলের নিচে কি যেন পড়ে যায় সে প্যাকেটগুলো মহসিন খুঁড়িয়ে নিয়ে তার প্যান্টের পকেটে রাখে হঠাৎ এসম দুইজন লোক এসে মহসিনের সাথে দস্তা দুস্তি হয়।পরবর্তীতে মহসিন প্যাকেটগুলো টয়লেট ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করে মহসিন এবং ব্যর্থ হয়ে।পরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা কামরুজ্জামানের উপস্থিতিতে প্লাস্টিকে মোড়ানো সেই প্যাকেট গুলো পানি দিয়ে গিলে খাই মহসিন,এসম হোটেলে লেকজনের ভরপুর উপস্থিত ছিল।এ বিষয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা কামরুজ্জামান দৈনিক কক্সবাজার একাত্তর পত্রিকার প্রতিবেদক জানতে চাইলে তিনি বলেন হাতেনাতে কোন ইয়াবা পাওয়া যায়নি তাই আটক করা সম্ভব নয়।পানি দিয়ে গিলে খাওয়া পেটের ভিতরের ইয়াবার কথা জানতে চাইলে বিষয়টি তিনি এড়িয়ে যায়।মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা কামরুজ্জামানের সহযোগিতায় মাদক ব্যবসা আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে শহরে। তবে এ কর্মকর্তা নিজে গাঁ বাঁচানোর জন্য মাদক ব্যবসায়ীদের সাথে আঁতাত করে মাঝে মধ্যে কতিপয় মাদক আটকও দেখাচ্ছে বলে গুঞ্জন রয়েছে।আর এই মাদক থেকে ঘুষ, বা চাঁদা নেওয়া সুনির্দিষ্ট প্রমাণ মিলেছে।হোটেল আল সিদ্দিক রেস্তোরাঁ তার আংশিক প্রমাণ মাদক বহনকারীদের সাথে রয়েছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা কামরুজ্জামান’এর অলৌকিক চুক্তি।জানাযায় টেকনাফের বিজিবির চোখ ফাঁকি দিয়ে শহরে প্রতিদিন প্রবেশ করছে ইয়াবা নামক মরণ নেশা তবে মাঝে মধ্যে এসব ছোটখাটো দুই একটি চালান আটক করে দেখানো হয় ওই কর্মকর্তার।এ ঘটনার বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বক্তব্যসহ পরবর্তীর প্রতিবেদনে জানতে চোঁখ রাখুর ২য় পর্বের প্রতিবেদনে।
Related
Leave a Reply