মোহাম্মদ ইউনুছ অভি
টেকনাফ
বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তে অবস্থিত। প্রথম ইংরেজ-বর্মী যুদ্ধের সময় ব্রিটিশরা এই দ্বীপের দাবি করে, এটি টেকনাফের সর্ব দক্ষিণে ভূ-ভাগের খুবই নিকটবর্তী একটি দ্বীপ এবং টেকনাফ পর্যন্ত বিস্তৃত।
শাহ পরীর দ্বীপের বাম পাশে নাফ নদী। নদীর ঐ পাড়ে বার্মা বা মায়ানমার সীমান্তের মংডু প্রদেশ ৷ শাহ পরীর দ্বীপের তিনটি সৈকত রয়েছে।একটু সামনে থেকে দেখা যায় সেন্টমার্টিন দ্বীপ। আছে বিজিবি চৌকি ও ওয়াচ টাওয়ার। স্বাধীনতার আগে শাহ পরীর দ্বীপের আয়তন ছিল দৈর্ঘ্য প্রায় ১৫ কিমি এবং প্রস্থ ১০কিঃমিঃ৷ বর্তমানে তা ছোট হয়ে দৈর্ঘ্য ৪ কিমিও প্রস্থ ৩ কিলোমিটারে দাঁড়িয়েছে। টেকনাফ থেকে শাহ পরীর দ্বীপের দূরত্ব১৩.৭০ কিঃমিঃ।
এর নামকরণ সম্পর্কে কেউ বলেন সম্রাট শাহ সুজার ‘শাহ’ আর তাঁর স্ত্রী পরীবানুর ‘পরী’ মিলিয়ে নামকরণ হয়েছিল এই দ্বীপের, কারো মতে ‘শাহ ফরিদ’ আউলিয়ার নামে দ্বীপের নাম করণ হয়েছে। অপরদিকে অষ্টাদশ শতাব্দীর কবি সা’বারিদ খাঁ’র ‘হানিফা ও কয়রাপরী’ কাব্য গ্রন্থের অন্যতম চরিত্র ‘শাহপরী
Related
Leave a Reply