ইউরোপ-আমেরিকার মতো এবার পর্যটন নগরী কক্সবাজারেও ছাদখোলা বাসে ঘুরতে পারবেন ভ্রমণপিপাসুরা। যার জন্য দুটি ট্যুরিস্ট বাস এনেছে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন। এই দুটি বাস চলবে কক্সবাজারের পর্যটন জোন থেকে দীর্ঘ ৮০ কিলোমিটার মেরিন ড্রাইভে।
মূলত এসব বাস দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় করে তুলতে নতুন সংযোজন করা হয়েছে কক্সবাজারে। এই ট্যুরিস্ট বাস দুটি শনিবার (১১ নভেম্বর) উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ শাহীন ইমরান বলেন, কক্সবাজারকে বলা হয় পর্যটন রাজধানী। তাই দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে কক্সবাজারকে আকর্ষণীয় করতে প্রশাসন নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। তাই এবার দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় করতে নতুন করে সংযোজন করা হয়েছে ট্যুরিস্ট বাসের। যার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শুক্রবার (১০ নভেম্বর) সকাল ১০টায় সৈকতের লাবনী পয়েন্টে দেখা যায়, লাল-সবুজ রঙের দুটি ছাদখোলা বাস জেলা প্রশাসনের তথ্য কেন্দ্রের সামনে এসে দাঁড়ায়। বাস দুটি গায়ে বিআরটিসি লেখা রয়েছে এবং একটি বাসে কক্সবাজারের আকর্ষণীয় পর্যটন স্পটগুলো স্টীকার লাগানোর পাশাপাশি ট্যুরিস্ট বাস লেখা রয়েছে। বাস দুটি দাঁড়ানোর কয়েক মিনিটের মধ্যে অন্তত ১০ জনের বেশি মানুষ বাস থেকে নামে। তাদের গলায় বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশনের কার্ড ঝুলানো রয়েছে।
মূলত এসব বাস দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় করে তুলতে নতুন সংযোজন করা হয়েছে কক্সবাজারে। এই ট্যুরিস্ট বাস দুটি শনিবার (১১ নভেম্বর) উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ শাহীন ইমরান বলেন, কক্সবাজারকে বলা হয় পর্যটন রাজধানী। তাই দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে কক্সবাজারকে আকর্ষণীয় করতে প্রশাসন নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। তাই এবার দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় করতে নতুন করে সংযোজন করা হয়েছে ট্যুরিস্ট বাসের। যার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শুক্রবার (১০ নভেম্বর) সকাল ১০টায় সৈকতের লাবনী পয়েন্টে দেখা যায়, লাল-সবুজ রঙের দুটি ছাদখোলা বাস জেলা প্রশাসনের তথ্য কেন্দ্রের সামনে এসে দাঁড়ায়। বাস দুটি গায়ে বিআরটিসি লেখা রয়েছে এবং একটি বাসে কক্সবাজারের আকর্ষণীয় পর্যটন স্পটগুলো স্টীকার লাগানোর পাশাপাশি ট্যুরিস্ট বাস লেখা রয়েছে। বাস দুটি দাঁড়ানোর কয়েক মিনিটের মধ্যে অন্তত ১০ জনের বেশি মানুষ বাস থেকে নামে। তাদের গলায় বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশনের কার্ড ঝুলানো রয়েছে।
এব্যাপারে তাদের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তারা কিছুই বলেননি। আর বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ দেখছে বলে জবাব দেয়। আর নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক চালক বলেন, ছাদখোলা বাস দুটি এখন থেকে কক্সবাজার চলাচল করবে। যার জন্য এই বাসগুলো কক্সবাজারে আনা হয়েছে।
এব্যাপারে কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইয়ামিন হোসেন বলেন, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন থেকে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন দুটি ছাদখোলা বা ট্যুরিস্ট বাস লিজ নিয়েছে। এখন থেকে এই ট্যুরিস্ট বাসগুলো কক্সবাজারে চলাচল করবে। বাস দুটি কক্সবাজার জেলা প্রশাসন পরিচালনা করবে।
মো. ইয়ামিন হোসেন বলেন, দুটি বাসের মধ্যে একটি বাস কক্সবাজার সৈকতের লাবণী, সুগন্ধা ও কলাতলী পয়েন্ট থেকে পর্যটকদের নিয়ে রেজুখাল ব্রীজ পর্যন্ত যাবে। এরপর তাদের তুলে দেয়া হবে ব্রীজের অপরপ্রান্তে অবস্থান করা ট্যুরিস্ট বাসে। এই বাস মেরিন ড্রাইভের পাটুয়ারটেক পর্যন্ত চলাচল করবে। এরই মধ্যে দীর্ঘ মেরিন ড্রাইভে যেসব পর্যটন স্পট সেসব স্পটে বাস থামবে এবং পর্যটকদের তা ঘুরে দেখানো হবে।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইয়ামিন হোসেন বলেন, প্রতিটি বাসে ৫৫ জন যাত্রী ধারণ ক্ষমতা রয়েছে। বাসগুলোতে থাকছে নানা ধরণের সুযোগ-সুবিধা। আশা করি, পর্যটকদের বিনোদনে নতুন মাত্রা যোগ করবে এই ট্যুরিস্ট বাস বা ছাদখোলা বাস।
তবে, ভাড়া কত বা কখন থেকে চালু হবে এটি প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধনের পর এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইয়ামিন হোসেন।
Leave a Reply