বিশেষ প্রতিবেদক ::
কক্সবাজার পৌরসভার ১২ নং ওয়ার্ডেরউপ নির্বাচন ২৮ নভেম্বর। নির্বাচনের দিন শেষ পর্যায়ে এসে প্রার্থীদের মাঝে সুষ্ট নির্বাচন নিয়ে সংসয় বিরাজ করছে।
ইতি মধ্যে এলাকায় ব্যাপক হারে বহিরাগতদের আগমন কালো টাকার ছড়াছড়িতে সুষ্ট নির্বাচন নিয়ে সংসয় প্রকাশ করে অধিকতর নিরাপত্তা এবং ব্যালপ পেপার সকালে পাঠানোর দাবী জানিয়েছে প্রতিদ্ধদ্ধি প্রার্থীরা।
বিশেষ করে লাইট হাউজ দারুল উলুম মাদ্রাসা কেন্দ্রকে বেশি ঝুকিপূর্ন বলে মনে করছেন সব প্রার্থীরা।
২৫ নভেম্বর কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক ও জেলা নির্বাচন অফিসারের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছে কক্সবাজার পৌরসভার ১২ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলার প্রার্থী এম এ মনজুর,শহিদুল ইসলাম শহিদ,আনসারুল করিম,সোহেল আরমান।
তাদের দাবী নির্বাচনের আর মাত্র অল্প সময় বাকি আছে এর মধ্যে সুষ্ট নির্বাচনের পরিবেশকে বানচাল করতে বিভিন্ন জায়গা ভোটাদের নানান ভাবে প্রভাবিত করা হচ্ছে।
এলাকায় অসংখ্য বহিরাগতদের দেখা যাচ্ছে যাদের হাতে অবৈধ দেশীয় অস্ত্রও দেখা যাচ্ছে। এতে কোন মুহুর্তে বড় ধরনের সংঘাত ঘটে যেতে পারে। তাই দ্রুত পর্যাপ্ত আইনশৃংখলা বাহিনী নিয়োগ সহ শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার আহবান জানান প্রার্থীরা।
এছাড়া ১২ নং ওয়ার্ডের লাইট হাউজ দারুল উলুম মাদ্রাসা কেন্দ্রটি খুব বেশি ঝুকিপূর্ন আগে নির্বাচনেও সেই কেন্দ্রে কোন ভোটার ভোট দিতে পারেনি,তাই এবার সার্বক্ষনিক ম্যাজিস্ট্রেট সহ আইনশৃংখলা বাহিনী এবং মিডিয়া কর্মীদের রাখার দাবী জানান একই সাথে ব্যালপ পেপার সকালে কেন্দ্রে আনারও দাবী জানান।
এ ব্যপারে কাউন্সিলার প্রার্থী এম এ মনজুর বলেন,লাইট হাউজ কেন্দ্রে ইতি মধ্যে নানান ভাবে প্রভাব বিস্তার জন্য ভোটারদের হুমকি ধমকি দেওয়া হচ্ছে। আমরা প্রতিরোধ করতে গেলে বড় ধরনের সংঘাত হতে পারে তাই,সকালে ব্যালটপেপার সরবরাহ সহ পর্যাপ্ত আইনশৃংখলা বাহিনী নিয়োগকরার দাবী জানান তিনি।
এসময় আরেক কাউন্সিলার প্রার্থী শহিদুল ইসলাম শহিদ বলেন,কলাতলী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং লাইট হাউজ দারুল উলুম মাদ্রাসা ২ কেন্দ্রতেই সুষ্ট নির্বাচনের পরিবেশ বজায় রাখতে হবে। আমি চাই যার ভোট যে দেবে,কোন ধরনের প্রভাব ছাড়া যেন মানুষ ভোট দিতে পারে।
এ ব্যপারে ১২ নং ওয়ার্ডের উপ নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার ও জেলা নির্বাচন অফিসার এস এম শাহাদাত হোসেন বলেন, সুষ্ট ভাবে ভোট গ্রহনের জন্য যাবতিয় প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। আমি আশা করি মানুষ সুষ্ট সুন্দর পরিবেশে ভোট দিতে পারবে।
৭১/এমইউএন
Leave a Reply