রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ১০:৫৪ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
চকরিয়ায় বিশেষ অভিযানে ইউপি সদস্যসহ গ্রেফতার ৯ মানহানিকর সংবাদ প্রচার করায় জেলা ছাত্র দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফাহিমুর রহমানের বিবৃতি পোকার আক্রমণে বিবর্ণ মহেশখালীর প্যারাবন মহেশখালীর ঘটিভাঙ্গা-সোনাদিয়া সড়কের উপর অবৈধ ভাবে তৈরি করা হচ্ছে ব্যক্তিগত কাঠের রাস্তা শেখ হাসিনার পতনের ঘটনায় প্রশাসনিক নিরবতাকে কাজে লাগিয়ে খাস জমি দখল করে প্রতিযোগিতা মূলকভাবে নির্মাণ হচ্ছে অনুমোদনহীন বহুতল ভবন। যেন দেখার কেউ নাই হোটেল বেলাভূমি ও হোটেল ক্লাসিক সহ কটেজ জোনে অভিযান পরিচালনা করায়, কক্সবাজার জেলা পুলিশ ও জেলা গোয়েন্দা সংস্থা ডিবি পুলিশের প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার সাবেক মুখ্য সচিব নাসের ও সচিব মেজবাহ গ্রেফতার মহেশখালীতে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার পর্যটন নগরী কক্সবাজারের হোটেল বেলাভূমি ও হোটেল ক্লাসিক এখন পতিতা, মরণ নেশা ইয়াবা ও মাদকের স্বর্গরাজ্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে রোগী কল্যাণ সমিতি পুনর্গঠন

কক্সবাজারে ধর্ষণের শিকার তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক:

এবার কক্সবাজার ঝিলংজায় দুই বন্ধুর হাতে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন তৃতীয় শ্রেণীর মাদ্রাসার ছাত্রী। গেল বুধবার (১ ডিসেম্বর) ঝিলংজা মহুরিপাড়াস্থ কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সংলগ্ন (উড়নি) এলাকায় ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় কক্সবাজার সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন ধর্ষিতার মা।
অভিযোগের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছে মডেল থানা পুলিশ।
ধর্ষণের শিকার পরী (ছন্দনাম) বলেন, গেল বুধবার (১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় মহুরিপড়া (উড়নি নামক স্থানে) জনৈক ফরিদের দোকানে নাস্তার জন্য গেলে স্থানীয় সিরাজের ছেলে কেফায়েত উল্লাহ (২০) এবং কোনাপাড়া এলাকার মৃত আবুল হোসনের ছেলে ইমরান (১৯) তাকে জোর করে তুলে নিয়ে যায়। একটি ভঙ্গা ঘরে হাত,পা বেঁধে শারীরিক নির্যাতন চালিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। আমার চিৎকারে লোকজন এগিয়ে আসলে ধর্ষক পালিয়ে যায়।
ধর্ষিতার মা’ বলেন, অজ্ঞান অবস্থায় লোকজনের সহযোগিতায় আমার মেয়েকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় দুইজনের নাম উল্লেখ করে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছি।
তিনি বলেন, আমার স্বামী পাগল। আমি ও আমার দুই মেয়ে প্রতিবন্দ্বি। ভিক্ষা করে কোন রকম সংসার চালিয়ে আসছি। এখন কার কাছে বিচার চাইবো জানা না !
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, গেল ১ ডিসেম্বর ‘পরী’ হাসপাতালের ‘ইওসি’ বিভাগের গাইনি ওয়ার্ডে জি-১২ শয্যায় ভর্তি ছিলেন। ২ ডিসেম্বর তাকে ছাড়পত্র দেয়া হয়। হাসপাতালের ছাড়পত্রে শিশুটি ‘সেক্সুয়াল এসল্ট’ হওয়ায় সেবা নিয়েছেন বলে উল্লেখ রয়েছে।
এদিকে স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ঘটনা জানাজানি হলে অভিযুক্তরাই সত্যতা স্বীকার করেছেন। একই সাথে মামলা না করে স্থানীয়ভাবে মিমাংসা করার জন্য তদবির করছেন।
কক্সবাজার মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) বিপুল চন্দ্র দে বলেন, ধর্ষণের একটি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

ডিসি৭১/এমইউএন


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *