শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪, ১১:৩৫ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :

১৯২ অস্ত্রধারীর হাতে জিম্মি ৩৪ রোহিঙ্গা ক্যাম্প

A general view of the Kutupalong Rohingya refugee camp in Ukhia on July 22, 2019. (Photo by MUNIR UZ ZAMAN / AFP)

বিশেষ প্রতিবেদক:
অস্ত্রধারী ১৯২ সন্ত্রাসীর হাতে জিম্মি কক্সবাজার ও টেকনাফের ৩৪টি রোহিঙ্গারা ক্যাম্প। এসব অস্ত্রধারীদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, অপহরণ, মুক্তিপণ আদায় খুন ও নারী নির্যাতনের অভিযোগ রয়েছে। ৮টি গ্রুপের হয়ে কাজ করা এসব রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের পাহাড়ে গোপন আস্তানাও রয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। সম্প্রতি একটি গোয়েন্দা সংস্থার তালিকায় তাদের নামের পাশে অপকর্মের ফিরিস্তিও তুলে ধরা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে তাদের আইনের আওতায় আনার নির্দেশ দেয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে।
জানতে চাইলে ১৬ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন এর কমান্ডিং অফিসার তারিকুল ইসলাম তারিক জানান, বিভিন্ন সময়ে পুলিশের হাতে আটক রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে অনেকের নাম পাওয়া গেছে। তারা ক্যাম্পকেন্দ্রিক বিভিন্ন অপকর্মে যুক্ত রয়েছে বলে প্রাথমিক তদন্তে ওঠে এসেছে। এমন পরিস্থিতিতে তাদের আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চলছে।
জানা গেছে, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের একচ্ছত্র আধিপত্য চায় অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা। তাই রাতের আঁধারে অস্ত্র হাতে মহড়া চলে নিয়মিত। এমনকি ক্যাম্পের পাহাড়ি এলাকায় অবৈধ অস্ত্র তৈরির কারখানা রয়েছে বলেও একাধিক গোয়েন্দা সূত্র রয়েছে বলে স্থানীয়রা দাবি করেছেন। তারই প্রেক্ষিতে গত বছরের ৫ অক্টোবর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে একটি অস্ত্র তৈরির কারখানার খোঁজ পায় তারা। সেখান থেকে দুই অস্ত্র কারিগরকে গ্রেফতারও করা হয়। পরে তাদের দেয়া তথ্যে ৩টি দেশি অস্ত্র, ২ রাউন্ড গুলি ও বিপুল পরিমাণ অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার হয়। আটক দুজন কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার বাসিন্দা আনোয়ার ও এখলাস।
র‌্যাবের দেয়া তথ্য মতে, সীমান্ত ক্যাম্পসহ রোহিঙ্গা অধ্যুষিত এলাকায় চার বছরে (২০১৯ থেকে ২০২১ সালের অক্টোবর পর্যন্ত) প্রায় ১৯০টি দেশি-বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। এসময় গোলাবারুদ পাওয়া গেছে ছয় শতাধিক। গোয়েন্দা সূত্র মতে, ৩৪টি ক্যাম্পে সক্রিয় রয়েছে ৮ গ্রুপের ১৯২ জন সদস্য। এরমধ্যে মোহাম্মদ নবী হোসেন অন্যতম। এই গ্রুপের সদস্যরা সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, অপহরণ, মুক্তিপণ, খুন ও নারী নির্যাতনসহ বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকাণ্ড করে আসছে বলে গোয়েন্দা প্রতিবেদনে ওঠে এসেছে।
এর সদস্যরা হচ্ছেনÍ বালুখালী ক্যাম্পের ব্লগ বি ৪১-এর নূরুল আমিন, ২নং ক্যাম্পের মোহাম্মদ কলিমুল্লাহ, মোহাম্মদ সানাউল্লাহ, মোহাম্মদ ফরিদ, কুতুপালং এর মোহাম্মদ রফিক, ইউনুস, নসরুল্লাহ, নূরুল আমিন, ৩নং ক্যাম্পের আজিমুল্লাহ, মৌলভী মোহাম্মদ আইয়ুব, ৪নং ক্যাম্পের পেঠান আলী, মোহাম্মদ কালু, আলী জোহর, মোহাম্মদ রফিক, দীন মোহাম্মদ, এনায়েতুল্লাহ, শামসু আলম, ৫নং ক্যাম্পের আবদুল হাফেজউল্লাহ, মাঝি নজির হোসেন, মোহাম্মদ মুসা, মাঝি জামাল, মোহাম্মদ আলী, ৬নং ক্যাম্পের আবদুল জলিল, মোহাম্মদ রফিক, আবদুল গফুর, মোহাম্মদ রফিক।
৮নং ক্যাম্পের ভুলু মাঝি, কামাল হোসেন, নূর কামাল, সাবের আহমেদ, আবু বক্কর ওরফে হাফেজ মনির, সুলতান আহম্মেদ, মাহমুদুল্লাহ, হামিদুল্লাহ, ৯নং ক্যাম্পের শহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ সাহিদ, মোহাম্মদ নূর, মোহাম্মদ আইয়াস, আবুল মজিদ, খায়রুল বাশার, মোহাম্মদ সেলিম, জান্নাতুল ফেরদৌস, কুতুপালং রেজিস্ট্রার ক্যাম্পের মোহাম্মদ ওসমান, ফয়জুল ইসলাম, সিরাজ, জামাল হোসেন, আবু জান্নাত।
১০নং ক্যাম্পের মোহাম্মদ ইসলাম, নূরুল আমিন, মাঝি নূর মোহাম্মদ, মুক্তার হোসেন, মৌলভী জাফর, মৌলভী জাকারিয়া, ১১নং ক্যাম্পের নূর ইসলাম, মৌলভী উসমান, ১২নং ক্যাম্পেও সোহায়োত মাঝি, রশিদ, খোরশেদ আলম, তোহা, পেটান আলী, ১৮নং ক্যাম্পের মোহাম্মদ জাকির আহমদ, মৌলভী শুক্কুর, মৌলভী গাফ্ফার, হাফেজ সানাউল্লাহ, বালুখালী ২২ ক্যাম্পের জাফর আলম, হামিদ হোসেন, মৌলভী হাবিবুল্লাহ, মোহাম্মদ আলম, ২৫ ক্যাম্পের মোহাম্মদ তোফায়েল হোসেন, ৬৮নং বাসার সৈয়দ হোসেন।
দীল মোহাম্মদ ওরফে মার্স গ্রুপ:
১নং ক্যাম্পের শাহ আলম, কালা মিয়া, নূর হোসেন, নূর কবির, ২নং ক্যাম্পের ছলিমউল্লা, মৌলভী সামছু, মোহাম্মদ আলী, সালাম, ৫নং ক্যাম্পের আবদুল্লাহ, জিয়া, ৬নং ক্যাম্পের মুসা মিয়া, মৌলভী হোসেন আহাম্মেদ, মৌলভী নূরুল আমিন, আবদুল হাফেজ, নূর মোহাম্মদ, হাবিব উল্লাহ, সৈয়দুল আমিন, ৭নং ক্যাম্পের আইয়াছ, আবদুল মাবুদ, আবু বক্কর, ওস্তাদ খালেক, হাফেজ, হেড মাঝি জহিরুল, কেফায়েত উল্লাহ, হায়দার, ১৭নং ক্যাম্পের এনামসহ মোহাম্মদ রফিক।
হিট পয়েন্ট গ্রুপ :
২নং ক্যাম্পের কলিম উল্লাহ, জাহিদ হোসেন, ফরিদ, ইউসুফ, জামাল, হাফেজ আয়াজ, নূর সাফা, মাঝি জুনায়েদ হাসান উল্লাহ, জাফর, মুছা, জাবেদ ও মাস্টার দিল মোহাম্মদ এবং ৬নং ক্যাম্পের কেফায়েত উল্লাহ।
মৌলভী আইয়াছ গ্রুপ:
সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, অপহরণ, মুক্তিপণ, খুন খারাবি, নারী নির্যাতনসহ ক্যাম্প এলাকায় আধিপত্য বিস্তার ও বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে থাকে ১নং ক্যাম্পের মোলভী আইয়াছ, ফরিদউল্যা এবং সিরাজসহ অজ্ঞাতপরিচয় আরো ৩০-৩৫ রোহিঙ্গা।
হাসিম গ্রুপ:
হাসিম ও আজিমুল্যাসহ অজ্ঞাত আরো ৩০-৩৫ রোহিঙ্গা।
আলম গ্রুপ:
এই গ্রুপে ৪নং ক্যাম্পের আলম, রফিক, রফিক (মাঝি) সহ আরো ৩০-৩৫ রোহিঙ্গা, যাদের ভয়ে মুখ খুলতে নারাজ ভুক্তভোগীরা।
মৌলভী শহিদুল গ্রুপ:
এই গ্রুপের সদস্যরাও একই কর্মকাণ্ডে লিপ্ত বলে গোয়েন্দা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। সদস্যরা হলেনÍ১ নং ক্যাম্প বালুখালীর, মৌলভী হামিদ হোসেন, মাঝি সিরাজুল হকের তত্ত্বাবধানে মাস্টার নূর বশর, মাস্টার ফারুক, আবসার কমান্ডার, হাফেজ আয়াছ, মাঝি সাইফুল্লাহ, লতিফ আলী, ওসমান, পশ্চিমের নবী হোসেন, নূর কবির, মাস্টার এনাম, হাবিবুল্যাহ, সৈয়দুল আমিন, সাব মাঝি সালাম, ১Íএর কালা মিয়া, প্রকাশ মইগ্গা।
২নং ক্যাম্পের মৌলভী আয়াছ, ফরিদ, বাইল, পূর্বের-ডি-৫ (বর্তমানে জিরোপয়েন্ট কোনারপাড়া) সানাউল্লাহ, ৫নং ক্যাম্পের মৌলভী শহিদুল ইসলাম, মৌলভী জালাল, আলম, সলিমউল্যা, মাঝি ভুট্টু আবদুল্লাহ মধুর ছড়া, সলিমউল্যাহ, শাহ আলম, ছলিম ইল্যা, মৌলভী ছামছু, কলিমউল্লাহ, জাহিদ হোসেন, ইউসুফ, জামাল, হাফেজ আয়াজ, নূর সাফা, মাঝি দিলদার, লিয়াকত আলী, জাফর, মুছা, জাবেদ, মাস্টার দিল মোহাম্মদ।
৬নং ক্যাম্পের আবদুল খালেক ওরফে আবদুল হালিম, মাস্টার সাইফ উদ্দিন, মোহাম্মদ রফিক, হেড মাঝি জহিরুল, মুছা মিয়া, মৌলভী নূর মোহাম্মাদ, মৌলভী হোসন আহম্মদ, নূরুল আমিন, কেফায়েতউল্লাহ, ৭নং ক্যাম্পের মুছা, মাঝি মাবুদ, কেফায়েতুল্যা, মাঝি আইয়াছ, মোহাম্মদ আলীসহ ৭০-৮০ জন সন্ত্রাসী বাহিনীর কর্মকাণ্ডে জড়িত, ৮নং ক্যাম্পের আরমান, নবী হোসেন, ৯নং ক্যাম্পের নাশাপ্রু মন্ডুর মৌলভী সেলিম, নূরুল আমিন, ১০নং ক্যাম্পের সৈয়দুল ইসলাম, ইসলাম, সহিদ, নূর কামাল, ১১নং ক্যাম্পের জাফর, আমির হোসেন ও তোফাহেন, ১৭নং ক্যাম্পের সিরাজ ওরফে হাসিম আলী, ইলিয়াছ, মৌলভী, সালামসহ আরো অনেকে।
আরসা গ্রুপ:
এই গ্রুপের সদস্যরা মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিসাবে পরিচিত। মিয়ানমারের ভাষায় তাদের তনজিম এবং আরবি ভাষায় আল ইয়াকিন নামে তারা পরিচিত। এই গ্রুপের সদস্যরা হচ্ছেন, ২নং ক্যাম্পের কমান্ডার মৌলভী আয়াছ, ৭Íএর মো. মুছা, সানাউল্লাহ, ২ পূর্ব আরমান, বাইলা, ক্যাম্প ফরিদ, ৪Íএর আরমান, ৬-এর আব্দুল মালেক, আব্দুল হালিম, মাস্টার সাইফ উদ্দিন, ১৭ Íএর মো. সিরাজ, হাসিম, বালুখালীর মৌলভী হামিদ হোছন, মাস্টার নূর বশর, ক্যাম্প নাশাপ্রু মন্ডু মৌলভী সেলিম, ১Íএর মাস্টার ফারুক, ১৭Íএর ইলিয়াছ, মৌলভী মো. নুর, সালাম, ১Íএর মাঝি আব্দুর ছবি, হাফেজ আয়াছ, লতিফ আলী, ১Íএর মাঝি সাইফুল্লাহ, ওসমান, হবির আহম্মদ, মাঝি আইয়ূব, দিল মোহাম্মদ প্রকাশ মার্স, মোহাম্মাদ রফিক, ৭ Íএর আব্দুল মাবুদ (হেড মাঝি), আবুবক্কর, হাফেজ, কেফায়েত উল্লাহ্, হায়দার লেংড়া হায়দার।
৫Íএর ভুট্টু আব্দুল্লাহ (হেড মাঝি), ওস্তাদ খালেক, হেড মাঝি জহিরুল, মধু ছড়া- জিয়া মুক্তি জিয়া, ৬Íএর মোছা মিয়া, ৭ Íএর আইয়াছ (সাব মাঝি), ২-এর সেলিম উল্লাহ, ১-এর নূর কবির, হাবিবউল্লাহ, সৈয়দুল আমিন (সাব মাঝি) শাহ আলম, কালা মিয়া (ব্লক ই), ১৭-এর এনাম মাস্টার এনাম, ৬-এর মৌলভী নুর মোহাম্মাদ, ২-এর মো. সালাম, ১-এর নূর হোসেন, ৬-এর মৌলভী হোসেন আহম্মাদ, মৌলভী নুরুল আমিন, ৭-এর আব্দুল হাফেজ, ২-এর ছলিমউল্লা, মৗলভী ছামছু, ৭-এর মো. আলী (৪০), ২-এর কলিমউল্লাহ, জাহিদ হোসেন, মো. ফরিদ, মো. ইউছুফ, মো. জামাল, ৬-এর কেফায়েত উল্লাহ্, ২-এর হাফেজ আয়াজ, মো. নূর সাফা, জায়েদ হাসান উল্লাহ, মো. জাফর, মো. মুসা, মো. জাবেদ, মাস্টার দিল মোহাম্মদ, কলিমুল্লাহ, মো. বর্তমান মাঝি, মো. ফরিদ, মো. ইসমাইল, মো. জুনায়েদ, মো. আইয়াস, ভুট্টু মিয়া, মৌলভী আয়াছ।
১-এর মো. ফরিদউল্লাহ, মো. সিরাজ, হাসিম, আজিম উল্লাহ, ৪-এর মো. আলম, মো. রফিক, মো. সলিম, ৫-এর মৌলভী শহিদুল ইসলাম, মৌলভী জালাল, মো. আলিম, সলিমউল্য, ১-এর নবী হোসেন, ১-এর মো. হোসেন, ৬-এর মোহাম্মদ রফিক, ৭-এর হেড মাঝি মাবুদ, ৬-এর হেড মাঝি জহিরুল, ৭-এর কেফায়েত উল্লাহ, ৫-এর হেড মাঝি ভুট্টু, ৫-এর মুক্তি জিয়া, ৬-এর মুছা মিয়া, ৭-এর সাব মাঝি আইয়াছ, ২-এর সেলিম উল্লাহ, ১-এর নুর কবির, মাস্টার এনাম, ৬-এর মৌলভী নুর মোহাম্মদ, ১-এর হাবিবুল্লাহ, সাব মাঝি সৈয়দুল আমিন, শাহ আলম, কালা মিয়া।
৬-এর মৌলভী হোসেন আহাম্মেদ, মৌলভী নুরুল আমিন, ৭-এর আব্দুল হাফেজ, ২-এর সলিম উল্লাহ, মৌলভী সামছু, ৭-এর মো. আলী, ২-এর কলিমউল্লাহ, জাহিদ হোসেন, মোহাম্মদ ফরিদ, মো. ইউসুফ, মো. জামাল, ৬-এর কেফায়েত উল্লাহ, ২-এর হাফেজ আয়াজ, নুর সাফা, লিয়াকত আলী, এহসান উল্লাহ, মাস্টার মুন্না, শামসুল আলম, মো. জাফর, মো. মুছা, মো. জাবেদ, মাস্টার দিল মোহাম্মদ, ৮-এর মো. নবী হোসেন, ৯-এর মো. নুরুল আমিন, ১০-এর সৈয়দুল ইসলাম, মো. ইসলাম, ৯-এর নুরুল আমিন, মো. শাহিদ, ১১-এর মো. নুর কামাল, জাফর আলম, ১০-এর হামিদ হোসেন, ১১-এর মো. তোফাহেন ও মৌলভী হাবিবুল্লাহ।
সূত্রমতে, উখিয়ার কুতুপালং মেগা ক্যাম্পের লম্বাশিয়া শিবিরের এআরএসপিএইচ কার্যালয়ে ২৯ সেপ্টেম্বর মুহিবুল্লাহকে এবং বালুখালীর দারুল উলুম নাদওয়াতুল ওলামা আল-ইসলামিয়াহ মাদ্রাসায় ছয়জনকে হত্যার ঘটনায় ক্যাম্পজুড়ে অস্থিরতা দেখা দেয়। এর নেপথ্যে নিহতের স্বজনরা রোহিঙ্গা জঙ্গি সংগঠন আরসাকে দায়ী করলেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে বরাবরই বলা হচ্ছে, বাংলাদেশে আরসার অস্তিত্ব নেই। সার্বিক বিষয়ে কক্সবাজার নাগরিক আন্দোলনের সদস্য-সচিব এইচএম নজরুল ইসলাম বলেন, ক্যাম্পে রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের অস্ত্রের মহড়ায় পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ। ক্যাম্পসহ গোটা জেলার মানুষই আতঙ্কে আছে। সূত্র-নয়া শতাদ্বী


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *