ঈদগাঁও প্রতিনিধি:
কক্সবাজার জেলার নবগঠিত ঈদগাঁ উপজেলার জালালাবাদ – পোকখালী মধ্যবর্তী ব্রিজ না থাকায় ঝুঁকিপূর্ণ কাঠের সাকু দিয়ে পারাপার করতে বড় ধরনের দুর্ঘটনা শিকার হচ্ছে, মধ্যবর্তী দুই ইউনিয়নের স্থানীয় এলাকাবাসী। অন্যদিকে, এই সাকু দিয়ে পারাপার করতে চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে পথচারীরা। সরেজমিনে রিপোর্ট লিখতে গিয়ে সাংবাদিক, এম,মহিউদ্দিন সিকদার (মাহিন) বলেন, জালালাবাদ -পোকখালীবাসির যাতায়াতের পথ জালালাবাদ মনজুর মলই দোকান থেকে পূর্ব – পোকখালী মিয়া পাড়া মধ্যে প্রায়, দুই ইউনিয়নের ২০ হাজার মানুষের চলার পথের এই সাকুটি আজ থেকে প্রায় দুই বছর ধরে অকার্যকর হয়ে পড়ে আছে। এই সাকু দিয়ে অনেক দীর্ঘ পায়ে হেঁটে খুব কষ্ট করে ঈদগাঁও উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের যাতায়াত করতে হয়, বিভিন্ন দূর – দূরান্তের থেকে আসা পথচারীদের। যাতে এই সাকুটি, ভেঙে পড়া কারণে, পথচারীরা এবং স্হানীয় জনসাধারণ প্রতি মূহুর্তে দূর্ঘটনার শিকার হচ্ছে। তাতে স্হানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যগণ নিরব। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, এক স্থানীয় ব্যক্তি বলেন, বিভিন্ন দূর-দুরান্তের আসা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরাও এই সাকু দিয়ে যাতায়াতের সময় একের পর এক দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে। এমন অভিযোগ করেন বিভিন্ন ছাত্রছাত্রীরা। ২০শে ফেব্রুয়ারি রবিবার সকাল ৮টার সময়, স্কুলে যাওয়ার পথে চরম দুর্ঘটনার শিকার হয় নোমান নামে এক ছাত্র। তার ভিত্তিতে স্হানীয় সাধারণ মানুষের অভিমতে,চলমান ইউনিয়ন পরিষদের মেয়াদ শেষ না- হওয়ার মধ্যে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাহেবকে বলব,এই সাকুটি যাতে অতি শীঘ্রই স্হানীয় দুই ইউনিয়নের মধ্যেবর্তী একটি স্বপ্নের এই সাকুটি পরিপূর্ণের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করলে প্রায় ২০থেকে ৩০ হাজারে মানুষের যাতায়াতের অনুকূল উপকৃত হবে বলে আশাবাদী নবগঠিত ঈদগাঁও উপজেলার দুই – ইউনিয়নের অর্থাৎ পুরো ঈদগাঁও উপজেলাবাসির সাধারণ জনগণ।
Related