বিশেষ প্রতিনিধি, টেকনাফঃ
বসত ঘরে দু’স্ত্রী ও সন্তান রয়েছেন। এরপরও রোহিঙ্গা প্রবাসীর ৪সন্তানের জননীকে ভাগিয়ে পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে স্থানীয় এক বাসিন্দার বিরুদ্ধে। কুতুপালং লম্বাশিয়া ক্যম্পের ব্লক এ-২ এর বাসিন্দা কামাল হোছাইনের পুত্র জাহাঙ্গীর আলম, ছেনুয়ারা বেগম, রাজিয়া আকতার ও মো: হারেছ কুতুপালং শর্ণার্থী ক্যম্প ইনচার্জ বরাবর একটি অভিযোগ দায়ের করেন। সে অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, মনির ঘোনার বাসিন্দা(বাংলাদেশি নাগরিক) মৃত মোহাম্মদের পুত্র সোনা মিয়া বৈদ্য রোিহঙ্গা ক্যম্পের বাসিন্দা প্রবাসী কামাল হোছাইন’র স্ত্রী ও ৪ সন্তানের জননী হাসিনা বেগমকে তাবিজ দোয়া ও জাদু করে ফুসলিয়ে প্রায় ৪লাখ টাকার স্বর্ণলংকারসহ পালিয়ে যায়।
হাসিনার সন্তানরা আরও জানায় বৈদ্যালী চিকিৎসা দিতে নিয়মিত ওই নারীর বাড়িতে যেতেন অভিযুক্ত সোনা মিয়া ফকির। ১৫/২০ দিন আগে চিকিৎসা কথা বলে বাড়ি থেকে বের হন। এর পরে আর বাড়িতে ফেরেননি। অনেক খোঁজাখুঁজির পর কোথাও না পেয়ে আশংকা করছি সে তার সাথে নিরুদ্দেশ হয়েছেন।
এ বিষয়ে ক্যম্পের সাইট মাঝি নবী হোছাইনের সাথে যোগাযোগ করা হলে জানান, হাসিনার পরিবার তাদেরকে জানায় প্রায় ১৫/২০ দিন আগে চিকিসা করার নামে বের হয়ে এখনো ক্যম্পে ফিরেনি। সে হিসাবে নিয়মমতে ক্যম্প ইনচার্জ বরাবর তাহার গর্ভজাত ৪ সন্তান অভিযোগ করেছেন।
Related