বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫, ০১:৫৮ পূর্বাহ্ন
জাতীয়ভাবে হোয়াইট হাউসে যাওয়ার দৌড়ে পরস্পরের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে লড়ছেন কমলা ও ট্রাম্প। মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) নির্বাচনের দিন হলেও যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে আগাম ভোট গ্রহণ আগেই শুরু হয়েছে এবং শনিবার রাত ৯টা নাগাদ প্রায় ৮ কোটি ভোট (সশরীরে কেন্দ্রে এবং ডাকযোগে) জমা পড়েছে বলে জানা গেছে। আর এভাবেই এবারের নির্বাচনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তা দৃশ্যমান হচ্ছে। কারণ, এ নির্বাচনের ফলাফলের ওপর মার্কিন গণতন্ত্রের গতি-প্রকৃতি নির্ধারিত হবে।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিস যদি রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে হেরে যান, সেটা আরব বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিকদের কারণেই হবে। ইয়েমেনি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক সামরা লোকমান এমনটাই ধারণা করছেন।
সামরা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে আরব আমেরিকানদের ভোট নিশ্চিতভাবেই ডেমক্র্যাট প্রার্থীরা পেয়ে আসছেন। গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলের নির্বিচার হামলার প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের অন্ধ সমর্থনের জন্য এবার ডেমোক্র্যাটদের মূল্য দিতে হবে।
মিশিগানের ডিয়ারবোর্ন শহরের উপকণ্ঠ ডেট্রয়টে নিজের অফিসে বসে আল-জাজিরার সঙ্গে আলাপকালে সামরা বলেন, ‘কমলা হ্যারিস যদি হারেন, তাহলে আমি বলব, এই কমিউনিটির কারণে তাঁকে হারতে হয়েছে। গাজার কারণে, সেখানে গণহত্যার কারণে তাঁকে হারতে হয়েছে।’