বুধবার, ২৪ জুলাই ২০২৪, ১১:৫৬ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
সেন্টমার্টিনে মিয়ানমারের দুই সেনা ও ৩১ রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ ২ রোহিঙ্গা যুবকের দেহ তল্লাশিতে মিললো অস্ত্র গুলি টানা বর্ষণে কক্সবাজার শহরে জলাবদ্ধতা, পর্যটকদের দুর্ভোগ কক্সবাজার জেলা পরিষদের ১৪৬ কোটি ৮৩ লাখ টাকা বাজেট ঘোষণা কক্সবাজার আইকনিক রেলস্টেশনে নেটওয়ার্ক কোয়ালিটি টেস্ট কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন পলক আরসার জোন ও কিলিংগ্রুপ কমান্ডারসহ আটক ৩ পটিয়ায় যৌতুক নিয়ে তরুণীর আত্মহত্যা, হবু স্বামী গ্রেফতার  মহেশখালী হত্যা মামলার আসামী মাদ্রাসার সভাপতি হতে দৌঁড়ঝাপ চকরিয়ার চিংড়িজোনে বিপুল অস্ত্র ও কার্তুজসহ বাহিনী প্রধান বেলালসহ গ্রেফতার চার কক্সবাজারে রোহিঙ্গাদের জন্য ফ্রান্সের ১.৫ মিলিয়ন ইউরো অনুদানে ইউএনএইচসিআরের কৃতজ্ঞতা

আরব সাগরে সোমালি জলদস্যুদের কবল থেকে ২৩ জনকে উদ্ধার করেছে ভারতীয় নৌবাহিনী

আরব সাগরে ইরানের পতাকাবাহী একটি মাছ ধরার নৌকায় অভিযান চালিয়ে জলদস্যুদের কবল থেকে ২৩ জনকে উদ্ধার করেছে ভারতীয় নৌবাহিনী।

উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিরা সবাই পাকিস্তানের নাগরিক।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) ভারতীয় নৌবাহিনীর একটি বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে। খবর এনডিটিভির।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বৃহস্পতিবার ইরানের ওই নৌকায় ১২ ঘণ্টা ধরে অভিযান চালায় ভারতীয় নৌবাহিনী। নৌকাটি ইয়েমেনের সোকোট্রা দ্বীপ থেকে ৯০ নটিক্যাল মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল।

এক বিবৃতিতে বাহিনীটির পক্ষ থেকে বলা হয়, ২৮ শে মার্চ সন্ধ্যায় একটি ইরানি মাছ ধরার নৌকা আল-কাম্বার ৭৮৬-এ একটি জলদস্যুতার ঘটনা জানার পর দুটি ভারতীয় নৌ জাহাজ অভিযান চালায়। ১২ ঘন্টারও বেশি সময় ধরে প্রয়োগ করা প্রয়োজনীয় কৌশলগত পদক্ষেপের কারণে জলদস্যুরা আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়। এসময় ২৩ পাকিস্তানি নাবিককে নিরাপদে উদ্ধার করা হয়েছে। ভারতীয় নৌবাহিনী জাহাজটিকে পরে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরীক্ষা করে যাতে সেটি স্বাভাবিক মাছ ধরার কার্যক্রম আবার শুরু করতে পারে।

এর আগে ১৭ মার্চ প্রায় ৪০ ঘণ্টা ধরে অভিযান চালিয়ে সোমালি জলদস্যুদের কবল থেকে মাল্টার পণ্যবাহী জাহাজকে উদ্ধার করে ইন্ডিয়ান নেভি। জাহাজের দখল নেওয়া ৩৫ জলদস্যুকে গ্রেফতার করা নেওয়া হয় ভারতে। উদ্ধার করা হয় জাহাজের ১৭ সদস্যকেও।

প্রসঙ্গত, আরব সাগরে বিগত কয়েক মাস ধরেই বিভিন্ন জাহাজ এবং নৌকাকে সোমালি জলদস্যুদের হামলার কবলে পড়তে হয়েছে। বেশ কয়েক বছর পর ফের মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে এই দস্যুরা।