1. coxsbazarekattorbd@gmail.com : Cox's Bazar Ekattor : Cox's Bazar Ekattor
  2. coxsekttornews@gmail.com : Balal Uddin : Balal Uddin
যেসব সাহাবি বেশি রোজা রাখতেন - Cox's Bazar Ekattor | দৈনিক কক্সবাজার একাত্তর
সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ১১:৫০ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
কক্সবাজারে সুযোগসন্ধানীর ফাঁদে ব্যয় বাড়ছে রোগীর কক্সবাজারে ভাড়ায় বাণিজ্যিক ট্রেন চালাবে রেলওয়ে ৬০ কিলোমিটার বেগে ধেয়ে আসছে ঝড় কক্সবাজারে বিচার বিভাগের বিশ্রামাগার উদ্বোধন করলেন প্রধান বিচারপতি কক্সবাজার এক্সপ্রেসের বগি থেকে ইঞ্জিন বিচ্ছিন্ন ভাসানচর থেকে দলে দলে পালাচ্ছে রোহিঙ্গারা বান্দরবান-টেকনাফ-উখিয়া সীমান্তের সন্ত্রাস ঠেকাতে কঠোর হওয়ার তাগিদ উখিয়ার ইনানীতে হচ্ছে ফায়ার সার্ভিসের পূর্ণাঙ্গ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র টেকনাফ শাহপরীর দ্বীপে ৩০ হাজার পিস ইয়াবাসহ ৪ মাদক ব্যবসায়ী আটক উখিয়া ও টেকনাফ থেকে পুলিশ উদ্ধার করেছে জার্মানের তৈরি জি থ্রি রাইফেল, শুটার গান ও ৯২ রাউন্ড রাইফেলের গুলিসহ ৫ জন গ্রেফতার

যেসব সাহাবি বেশি রোজা রাখতেন

  • আপলোড সময় : বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২২
  • ২৩১ জন দেখেছেন

৭১ অনলাইন ডেস্ক:

রোজা আল্লাহর নৈকট্য লাভের মাধ্যম এবং আল্লাহর প্রিয় আমলগুলোর অন্যতম। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আদম সন্তানের প্রতিটি কাজের প্রতিদান ১০ থেকে ৭০০ গুণ পর্যন্ত বর্ধিত হয়। আল্লাহ বলেন, তবে রোজা ছাড়া। কেননা তা শুধু আমার জন্য এবং আমিই তার পুরস্কার দেব।

’ (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৮২৩)এ জন্য সাহাবায়ে কেরাম (রা.) রমজান ছাড়াও সারা বছর বেশি বেশি রোজা রাখতেন। নিম্নে এমন কয়েকজন সাহাবির নাম উল্লেখ করা হলো—

১. ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) : ওমর (রা.) নিয়মিত রোজা রাখতেন। আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) বলেন, ‘আমৃত্যু ওমর (রা.) নিয়মিত রোজা রাখতেন। (মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা : ১/১২১)

২. উসমান ইবনে আফফান (রা.) : আবু নুআইম (রহ.) বলেন, ‘তাঁর দিনজুড়ে ছিল রোজা ও দানশীলতা, রাতে ছিল সিজদা ও তাহাজ্জুদ, তিনি বিপদগ্রস্তকে সুসংবাদ দিতেন এবং গোপনে দান করতেন। ’ (হুলয়াতুল আউলিয়া : ৪/৫৫)

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর জামাতা ও ইসলামের তৃতীয় খলিফা উসমান (রা.) রোজা অবস্থায় শাহাদাতবরণ করেন।

৩. আয়েশা (রা.) : উম্মুল মুমিনিন আয়েশা (রা.) নিয়মিত রোজা রাখতেন এবং তা তাঁর অভ্যাসে পরিণত হয়েছিল। উরওয়া (রা.) বলেন, মুয়াবিয়া (রা.) একবার আয়েশা (রা.)-এর কাছে এক লাখ দিরহাম প্রেরণ করেন। তিনি তা বিতরণ করে দেন। নিজের জন্য কিছুই অবশিষ্ট রাখলেন না। বারিরা (রা.) বলেন, আপনি রোজাদার। আপনি কেন এক দিরহাম দিয়ে আমাদের জন্য গোশত কিনলেন না? তিনি বললেন, যদি তুমি আমাকে স্মরণ করিয়ে দিতে, তবে আমি অবশ্যই তা করতাম। ’ (মুসতাদরিকে হাকিম : ৪/১৩)

৪. হাফসা (রা.)-এর রোজা : কায়েস বিন জায়েদ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) হাফসা (রা.)-কে তালাক দেন। কিন্তু জিবরাইল (আ.) এসে বলেন, “আপনি হাফসার সঙ্গে ‘রাজাআত’ (তালাক প্রত্যাহার) করুন। কেননা সে নিয়মিত রোজা রাখে, তাহাজ্জুদ পড়ে এবং সে জান্নাতে আপনার স্ত্রী। ” (মুসতাদরিকে হাকিম)

৫. আবদুল্লাহ ইবনে জোবায়ের (রা.) : নবীজি (সা.)-এর বিশিষ্ট সাহাবি সম্পর্কে তাঁর মা আসমা বিনতে আবি বকর (রা.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই সে রাতে তাহাজ্জুদ আদায়কারী, দিনে রোজা পালনকারী। তাকে বলা হতো মসজিদের কবুতর। ’ (সিয়ারু আলামুন নুবালা : ৩/৩৬৭)

শেয়ার করতে পারেন খবরটি

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো বিভিন্ন খবর দেখুন

Sidebar Ads

ডাঃ কবীর উদ্দিন আহমদ

© All rights reserved © 2015 Dainik Cox's Bazar Ekattor
Theme Customized By MonsuR